Skip to main content

How to Start Ethical Hacking

In today’s digital age, hacking isn’t just about breaking into systems and stealing data. It’s a multifaceted field with a growing emphasis on ethical practices and legal frameworks. Ethical hacking, also known as penetration testing or white-hat hacking, plays a crucial role in cybersecurity by helping organizations identify and fix vulnerabilities before malicious hackers can exploit them. If you’re interested in getting into hacking but want to stay on the right side of the law, this guide will walk you through the steps to start hacking legally and ethically. Understand What Ethical Hacking Is Ethical hacking involves testing systems, networks, and applications for vulnerabilities with the permission of...

দুর্দান্ত গেমিং ফোন Vivo iQOO Z6 Pro 5G

আসসালামু আলাইকুম! আজকে আমরা Vivo iQOO Z6 Pro এর বিস্তারিত জানব এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে।


ভিভো কোম্পানি বিশ্ববাজারে নিয়ে এসেছে এক দুর্দান্ত গেমিং ফোন। যাতে ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি ৫জি প্রসেসর। এটি একটি অন্যতম গেমিং প্রসেসর।


যারা গেমার আছেন এবং ভাবতেছেন একটা গেমিং ফোন কিনতে তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং আপনি ধৈয্য ধরে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটা পড়বেন এবং আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।



তো চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের বিষয় Vivo iQOO Z6 Pro এর স্পেসিফিকেশন।


Vivo iQOO Z6 Pro মোবাইল পরিচিতিঃ

Vivo iQOO Z6 ProVivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটি ভিভো কোম্পানি বাজারে আসার ঘোষণা দেয় ২০২২ সালের এপ্রিলের ২৭ তারিখ আর Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটি বাজারে এসেছে ২০২২ সালের ০৩ই মে। এই ফোনটি তৈরি করেছে চাইনা কোম্পানি ভিভো। ফোনটি দুইটি কালার এ থাকবে- ফান্তম ডাস্ক এবং লিজিওন স্কাই।



Vivo iQOO Z6 Pro এর নেটওয়ার্কঃ

Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটি নেটওয়ার্ক টেকনোলজি হিসেবে থাকছে- জিএসএম / এইচএসপিএ / এলটিই / ৫জি। অর্থাৎ এই ফোনটিতে থাকছে ৫জি নেটওয়ার্ক স্পীড। যা আপনার নেটওয়ার্ককে দিবে দুর্দান্ত গতি। এছাড়া ফোনটিতে জিপিআরএস এবং ইডিজিই রয়েছে।


Vivo iQOO Z6 Pro এর বডি ডিটেইলসঃ 



Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনে ১৫৯.৭ x ৭৩.৬ x ৮.৫ মিমি (৬.২৯ x ২.৯০ x ০.৩৩ ইঞ্চি) ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। ফোনটির সামনে এবং পিছনে ব্যবহার করা হয়েছে প্লাস্টিক কভার। ফোনটিতে থাকছে না কোনো করনিং গেরিলা গ্লাসের প্রোটেকশন।


Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটির ওজন হবে ১৮০ গ্রাম। যা আপনারকে ফিল করাবে না যে ফোনটি বেশি ওজন। আপনি হাতে নিয়ে ভালোই ফিল পাবেন। Vivo iQOO Z6 Pro ফোনটিতে ডুয়েল সিম কার্ড আছে।


Vivo iQOO Z6 Pro এর ডিসপ্লে ডিটেইলসঃ

Vivo iQOO Z6 Pro ফোনের ডিসপ্লের ধরণ এমোলেড ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রীন। এতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬ মিলিয়ন কালার। ফোনটিতে থাকছে ৬.৪৪ ইঞ্চি এর ডিসপ্লে। Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনের ডিসপ্লের রেজুলেশন ১০৮০ x ২০০৪ পিক্সেল ও ৪০৯ পিপিআই আছে। ফোনটির প্রটেকশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে স্কট জেনসেশন। এছাড়া ফোনটিতে থাকছে ৯০ হারজ রিফ্রেশ রেট। 


Vivo iQOO Z6 Pro এর ক্যামেরা ফিচারঃ


Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটিতে প্রাইমারি ক্যামেরা হিসেবে এতে ৬৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া ৮ মেগাপিক্সেল এর আল্ট্রাওয়েড ক্যামেরা ও ২ মেগাপিক্সেল মেকরো ক্যামেরা ব্যবহার হয়েছে এই ফোনে।


অন্যতম আরেকটি ক্যামেরা ফিচার হিসেবে এতে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল এর সেলফি ক্যামেরা। Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোন দিয়ে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন ১০৮০ পিক্সেল ৩০এফপিএস এ।



Vivo iQOO Z6 Pro এর প্রসেসর ডিটেইলসঃ

Vivo iQOO Z6 Pro এ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এন্ড্রয়েড ১২ ও ফানটাচ ১২। ফোনে জিপিইউ হিসেবে থাকছে এড্রেনো ৬৪২এল। Vivo iQOO Z6 Pro এ চিপসেট হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭৭৮জি ৫জি প্রসেসর। যা ৬ নেনোমিটারের প্রসেসর। 


এছাড়া Vivo iQOO Z6 Pro এ সিপিইউ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে অক্টা-কোর (৪x২.৪ গিগাহার্জ kryo ৬৭০ এবং ৪x১.৮গিগাহার্জ kryo ৬৭০)।


Vivo iQOO Z6 Pro এর মেমোরি ডিটেইলসঃ

Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটিতে র‍্যাম হিসেবে থাকছে ৬/৮/১২ জিবি আর ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে ১২৮/২৫৬ জিবি থাকবে। কিন্তু হতাশাজনক কথা হচ্ছে ফোনটিতে থাকছে না কোনো এক্সট্রা মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সুবিধা।


Vivo iQOO Z6 Pro এর ব্যাটারি ডিটেইলসঃ

Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ৪৭০০ mAh নোন-রিমোমেবল লি-পো ব্যাটারি। এই ফোনটিকে পাওয়ার দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ৬৬ওয়াট এর ফ্রাস্ট চার্জিং। যা ৫০% চার্জ করতে সময় লাগবে ১৮ মিনিট আর ১০০% চার্জ হতে ৪০/৪২ মিনিট সময় লাগবে।


Vivo iQOO Z6 Pro এর দামঃ

৬জিবি+১২৮জিবি এর দামঃ ২৭,৯৯৯ টাকা


বিঃদ্রঃ এই দাম অফিসিয়াল নয়। কেনার সময় অবশ্যই এই ফোনের অফিসিয়াল দাম দেখে কিনবেন ধন্যবাদ।


Vivo iQOO Z6 Pro এই ফোনটি কাদের জন্য?

ফোনটির সম্পূর্ণ ডিটেইলস পড়ার পর এখন এই ফোনটি কাদের জন্য বেস্ট তা বলব। আমরা অনেকেই গেমিং করতে ভালোবাসি কিন্তু বেশি দামি ফোনে গেম খেলার সামর্থ্য নেই। অনেকেই চাচ্ছেন যে ৩০/৩৫ হাজারে একটা ভালো গেমিং ফোন কিনতে। তাদের জন্য এই ফোনটি পারফেক্ট হবে ইনশাআল্লাহ।


Vivo iQOO Z6 Pro নিয়ে আমাদের শেষ কথাঃ

Vivo iQOO Z6 Pro মোবাইলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে? কমেন্টে জানাবেন। 


Comments

Popular posts from this blog

How to Start Ethical Hacking

In today’s digital age, hacking isn’t just about breaking into systems and stealing data. It’s a multifaceted field with a growing emphasis on ethical practices and legal frameworks. Ethical hacking, also known as penetration testing or white-hat hacking, plays a crucial role in cybersecurity by helping organizations identify and fix vulnerabilities before malicious hackers can exploit them. If you’re interested in getting into hacking but want to stay on the right side of the law, this guide will walk you through the steps to start hacking legally and ethically. Understand What Ethical Hacking Is Ethical hacking involves testing systems, networks, and applications for vulnerabilities with the permission of...

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

 ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা  প্রচলিত ব্যবস্থায় কোনো কর্মীকে স্বশরীরে কর্মস্থলে গিয়ে কাজ করতে হয়। কিন্তু ইন্টারনেটের কল্যাণে এখন বিশ্বের যেকোনো দেশের যেকোনো কর্মী অন্য যেকোনো দেশের কর্মদাতার কাজ ঘরে বসেই করতে পারেন এবং তার কাজের পেমেন্ট অনলাইনেই গ্রহণ করতে পারেন। ফুল টাইম বা পার্ট টাইম যেকোনো ধরনের হাজার হাজার কাজ রয়েছে অনলাইনে। এর মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বায়ার এবং ওয়ার্কারগণ একই প্লাটফর্মে উপনীত হচ্ছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বায়ারগণ তাদের কাজগুলো সস্তায় অন্য দেশের কর্মীদের মাধ্যমে অনলাইনে করিয়ে নিচ্ছেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেসের হাজার হাজার কাজ থেকে নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী নির্দিষ্ট কোনো কাজ খুঁজে নেয়া ও সেটি সম্পাদন করার পর বায়ারের কাছ থেকে তার পেমেন্ট গ্রহণ করার মাধ্যমে যে উন্মুক্ত পেশা বা ফ্রিল্যান্সিং কাজের সৃষ্টি হয়েছে সেটিকে আউটসোর্সিং বলে। এর মাধ্যমে হাজার হাজার লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হচ্ছে। দেশে আসছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি বিকাশের সাথে সাথে আমেরিকা, ইউরোপ কিংবা বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে প্রয়োজন দেখা দ...

ব্লগ ওয়েবসাইট র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে ১০ প্রমাণিত কৌশল

 ব্লগ ওয়েবসাইট র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে ১০ প্রমাণিত কৌশল আজকের ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে, একটি ভাল-অপ্টিমাইজ করা ব্লগ থাকা জৈব ট্রাফিককে আকর্ষণ করতে এবং সার্চ ইঞ্জিনগুলিতে আপনার ওয়েবসাইটের র‌্যাঙ্কিং বাড়ানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান ( SEO ) হল আপনার ব্লগকে আপনার লক্ষ্য দর্শকদের কাছে আবিষ্কারযোগ্য করে তোলার চাবিকাঠি। এই নিবন্ধে, আমরা আপনার ব্লগের এসইও উন্নত করতে এবং আপনার ওয়েবসাইটের র‌্যাঙ্কিং উন্নত করতে সাহায্য করার জন্য দশটি প্রমাণিত কৌশল অন্বেষণ করব। 1. কীওয়ার্ড রিসার্চ  আপনার টার্গেট শ্রোতারা অনুসন্ধান করছে এমন প্রাসঙ্গিক পদ এবং বাক্যাংশগুলি সনাক্ত করতে পুঙ্খানুপুঙ্খ কীওয়ার্ড গবেষণা পরিচালনা করে শুরু করুন। Google Keyword Planner এবং SEMrush -এর মতো টুলগুলি পরিচালনাযোগ্য প্রতিযোগিতা সহ উচ্চ-ট্র্যাফিক কীওয়ার্ডগুলি খুঁজে পেতে আপনাকে সহায়তা করতে পারে। 2. গুণমান বিষয়বস্তু উচ্চ-মানের, তথ্যপূর্ণ, এবং আকর্ষক সামগ্রী তৈরি করুন যা আপনার পাঠকদের জন্য মূল্য প্রদান করে। Google এমন সামগ্রীকে পুরস্কৃত করে যা ব্যবহারকারীদের প্রশ্নের উত্তর দেয় এবং তাদের চাহিদা ...