Skip to main content

Posts

Showing posts from September 19, 2023

How to Start Ethical Hacking

In today’s digital age, hacking isn’t just about breaking into systems and stealing data. It’s a multifaceted field with a growing emphasis on ethical practices and legal frameworks. Ethical hacking, also known as penetration testing or white-hat hacking, plays a crucial role in cybersecurity by helping organizations identify and fix vulnerabilities before malicious hackers can exploit them. If you’re interested in getting into hacking but want to stay on the right side of the law, this guide will walk you through the steps to start hacking legally and ethically. Understand What Ethical Hacking Is Ethical hacking involves testing systems, networks, and applications for vulnerabilities with the permission of...

বি সি এস এর অর্থ কি? বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার বয়স সীমা কত?

  বিসিএস আবেদন যোগ্যতাঃ  বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে চাইলে প্রার্থীকে কমপক্ষে স্নাতক পাশ হতে হয়। স্নাতক বলতে ৪ বছর মেয়াদী কোর্স বুঝায়। উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর চার বছরের অনার্স পাস হলেও বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করা যায়। বিসিএস পরীক্ষা দিতে কি কি লাগে? যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক পাসের পর চার বছরের অনার্স পাস হলেই  বিসিএস  পরীক্ষায় আবেদন করা যায়। কেউ যদি তিন বছরের অনার্স বা পাস কোর্সে পড়ে থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই মাস্টার্স পাস হতে হবে। শিক্ষা জীবনে একের অধিক তৃতীয় শ্রেণি (3rd Class) থাকলে  বিসিএস  পরীক্ষায় আবেদনের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। বিসিএস এর সর্বোচ্চ বয়সসীমা কত? বয়সসীমা: ১-৯-২০২৩ তারিখে প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ বছর। আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা  https://bhdc.gov.bd/ এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করে পূরণ করতে পারবেন।  বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার বয়স সীমা কত? বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা), বিসিএস (কারিগরি শিক্ষা) এবং বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার...

লো বাজেটে বিগ ব্যাটারির স্মার্টফোন!

 বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারের অনেক বড় একটি অংশের নতুন স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে ক্রয়সীমা দশ হাজার টাকার নিচে। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তবে আমাদের দেশের বাজারে অর্ধেকের বেশি স্মার্টফোন ক্রেতা বাজেট সারির। দেশের বেশিরভাগ এই স্মার্টফোন ক্রেতা তাদের নতুন স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে দশ হাজার টাকার বেশি খরচ করতে চান না কিংবা পারেননা! দেশীয় ইলেকট্রনিকস জায়ান্ট ওয়ালটন ঠিক এই সারির ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে, নিয়মিত নানান মডেলের মানসম্মত স্মার্টফোন বাজারে নিয়ে আসছে। ওয়ালটন মোবাইল তাদের শুরু থেকেই কেবল বাজেট গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখে, কম দামে দারুন দারুন মডেলের সকল স্মার্টফোন ব্যবহারকারিদের উপহার দিয়ে আসছে। স্মার্টফোন দামি হোক কিংবা কম দামি, ব্যাটারি কম হলে কিন্তু তা পরে আমাদেরই পথের কাটা হয়ে যায়। তাই স্মার্টফোন যেটিই হোক না কেন, ব্যাটারি হওয়া চাই এমন যেন অনায়াসে কয়েকদিন ব্যাকআপ দিতে পারে! আজকের আর্টিকেলে আমরা ওয়ালটনের লো বাজেটে তিনটি স্মার্টফোন নিয়ে আলোচনা করব, যেগুলোতে পাওয়া যাবে বিগ ব্যাটারি! আর এই স্মার্টফোনগুলো হচ্ছেঃ প্রিমো জিএম৪, প্রিমো আরএম৪ এবং প্রিমো এইচএম৬। প্রি...

Wi-Fi Extender, Wi-Fi Booster এবং Wi-Fi Repeater এর মধ্যে পার্থক্য কী?

 আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই, আশা করছি ভাল আছেন।  আপনি ওয়াই-ফাই এর সাথে জড়িত কতগুলো ডিভাইসের নাম অবশ্যই শুনে থাকবেন যেমন, Wi-Fi Extender, Booster, Repeater। এটা আমরা সবাই জানি যে এই ডিভাইস গুলো ওয়াই-ফাই এর রেঞ্জ বাড়াতে ব্যবহৃত হয় কিন্তু এই ডিভাইস গুলোর পার্থক্যটা হয়তো জানি না। আজকে এই টিউনে আমরা এই তিন ডিভাইসের পার্থক্য জানব। Wi-Fi Extender  কাজটা এর নামের মতই, ওয়াই-ফাই এক্সটেন্ডার আপনার ওয়াই-ফাই এর রেঞ্জ বাড়াবে। এটি মূলত একটি ওয়ারড ডিভাইস। নির্দিষ্ট ক্যাবল দিয়ে এটি ওয়াই-ফাই এর রেঞ্জ বাড়ায়, হতে পারে Coaxial ক্যাবল, Ethernet ক্যাবল অথবা Powerline নেটওয়ার্কিং। পাওয়ারলাইন মূলত ভিন্ন একটা নেটওয়ার্ক স্ট্যান্ডার্ড আর নামটি ম্যানুফেকচারের থেকে এসেছে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক যে ওয়াই-ফাই রাউটার ব্যবহার করলে আবার এখানে ক্যাবল কেন থাকবে। ইথারনেট ক্যাবল বা অন্য ক্যাবল দিয়ে ওয়াই-ফাই এক্সটেন্ড করার সুবিধা হচ্ছে যেহেতু ক্যাবল দিয়ে সিগনাল যাবে সেহেতু ইন্টারনেট স্পীড কমবে না এবং খুব বেশি ল্যাটেন্সি দেখা যাবে না। অন্যদিকে বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে ঘরের অন্য রুম গুলোতে ওয়াই-ফাই...

কেন আপনার পাওয়ার ব্যাংক প্রয়োজন?

 পৃথিবী জুড়ে অসংখ্য মানুষের হাতে স্মার্টফোন আর তাদের অনেকেই ভুগছেন চার্জিং সমস্যায়। এ সমস্যা থেকে ফোন ব্যবহারকারীদের মুক্তি দিতে প্রযুক্তি প্রোভাইড করেছে নতুন ডিভাইস, যার নাম পাওয়ার ব্যাংক। ২০১০ সালে আমেরিকার দুই কলেজ বন্ধুর মাথায় আসে পাওয়ার ব্যাংকের আইডিয়া। একটি AA ব্যাটারি (ডাবল ব্যাটারি) ও একটি কন্ট্রোল সার্কিট দিয়ে পাওয়ার ব্যাংক তৈরির আইডিয়া মাথায় নিয়ে প্রায় এক বছর খেটে-খুটে ২০১১ সালে ইন্টারন্যাশনাল কনজিউমার ইলেকট্রিক শো'তে উপস্থাপন করে। এরপর ২০১২ সালের শেষের দিকেই বাজারে চলে আসে প্রথম পাওয়ার ব্যাংক। পাওয়ার ব্যাংক কি? পাওয়ার ব্যাংক এমন একটি পোর্টেবল ডিভাইস যা একটি স্পেশাল সার্কিটের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে চার্জ নিয়ে থাকে। আর প্রয়োজনের মুহূর্তে অন্যান্য ডিভাইসে পাওয়ার সাপ্লাই দিয়ে থাকে। ব্যাংকিং কনসেপ্ট থেকে এই ডিভাইসের নাম রাখা হয়েছে পাওয়ার ব্যাংক। ব্যাংকে যেমন বেশি টাকা রাখা যায়, আবার দরকার হলে তোলা যায়, পাওয়ার ব্যাংকেও বেশি পরিমাণে চার্জ নিয়ে রাখা যায় এবং প্রয়োজনের মুহূর্তে ব্যবহার করা যায়। মূলত: পাওয়ার ব্যাংক একটি বহনযোগ্য চার্জার। বিভিন্ন প্রয়োজ...

গরমে আপনার স্মার্ট ফোন ঠান্ডা রাখবেন যেভাবে?

 আসসালামু আলাইকুম, বাইরের অবস্থা ভয়াবহ প্রচন্ড গরম পড়ছে, চলছে তাপাদাহ। এই তীব্র গরমে মানুষের জীবন যেমন নাজেহাল হয়ে পড়ছে, ঠিক তেমনি আমাদের আরেকটি দৈনন্দিন ব্যবহারের স্মার্টফোনের অবস্থা ও খারাপ। এই প্রচন্ড গরমের তীব্রতাই আমাদের স্মার্ট ফোনগুলো হয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ গরম, কিন্তু কেন হচ্ছে এতটা ভয়াবহ অনাকাঙ্ক্ষিত গরম? চলুন জেনে নিই। সাধারণত গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশর তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৪৫° তাপমাত্রা পর্যন্ত উঠতে পারে। ফলে যখন আবহাওয়া অনেক গরম হয়ে যায়, তখন একটু একটু করে বাড়তে থাকে আপনার হাতের মোবাইল ফোনেরও তাপমাত্রা। যেহেতু সারাক্ষণ আমাদের কোন না কোন কাজে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা লাগে, সেহেতু আশেপাশের তাপমাত্রাতে অতিরিক্ত ব্যবহারই ফোনকে গরম করে তোলে। তবে একটি বিষয় জেনে রাখুন সেটি হচ্ছে স্বাভাবিকভাবে একটি স্মার্টফোন ৩২ থেকে ৯৫ ডিগ্রি পর্যন্ত গরম হতে পারে, আবার সাধারণভাবে আপেলের ফোন গুলো ব্যবহারে একটু বেশি গরম হয়। তাই সাধারণ তাপমাত্রা সম্পর্কে একটু জেনে রাখা ভালো। যেমন আপনি অ্যাপেলের ওয়েবসাইট একটু ঘাঁটাঘাটি করলে জানতে পারবেন, ios এবং ipad ডিভাইস গুলোতেও ৩২ থেকে ৯৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত...

Power bank কিনার আগে একবার দেখে নিন।

 স্মার্টফোন শুধুমাত্র কথা বলার যন্ত্র নয়। ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য আদর্শ ডিভাইসও। সঙ্গে যদি গেমস খেলার নেশা থাকে তা হলে তো কথাই নেই। কখন যে চুপিসারে আপনার স্মার্টফোনের চার্জ শেষ হয়ে যাবে, আপনি নিজেও জানবেন না। জরুরি মুহূর্তে ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গেলে, সেই বিপদজনক পরিস্থিতির মোকাবেলায় রয়েছে পাওয়ার ব্যাংক। এজন্য বাজারে রয়েছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক। এর ফলে অনেককেই পাওয়ার ব্যাংক বাছাই করতে গিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। পাওয়ার ব্যাংকের সব স্পেসিফিকেশনও জানা থাকে না সবার। ফলে বিভ্রান্তি আরও বাড়ে। তাই পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে কিছু বিষয় আগেই জেনে রাখুন। কিছু তথ্য জেনে নিন পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে * পাওয়ার ব্যাংকে কতক্ষণ চার্জ দেওয়া উচিত? – পাওয়ার ব্যাংক-এ কতক্ষণ চার্জ দিতে হবে তা পাওয়ার ব্যাংকটির ক্যাপাসিটির ওপর নির্ভর করে। বেশি ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংকে বেশি সময় চার্জ দিতে হতে পারে। এছাড়া কীভাবে চার্জ দিচ্ছেন তার ওপরেও চার্জিংয়ের সময় নির্ভর করে। অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করলে দ্রুত ও নিরাপদভাবে চার্জ দেওয়া সম্ভব। * কখনো কখনো পাওয়ার ব্যাংক ফুল চার্জ হতে বেশি সময় ল...

ভাইভা পরীক্ষা নিয়ে কিছু পরামর্শ

 ভাইভা বোর্ডে যাওয়ার সময় কিছু বিষয়ে আপনার খেয়াল রাখতে পারলে ভালো — ১- আপনার পোশাক যেন মার্জিত হয় । ছেলেরা formal সাদা শার্ট এবং কালো প্যান্ট এবং নরমাল জুতো পড়বেন , কোট, টাই ইত্যাদি ততটা আবশ্যক নয় ,সাথে একটা কলম নিয়ে যাবেন । মেয়েরাও মার্জিত simple dress এ যাবেন । আপনাকে দেখে যেন একজন কর্মকর্তা মনে হয় । ২- সাথে দরকারি সব কাগজাদি photocopy সহ নিয়ে যাবেন সত্যায়িত করে ।ভাইভা বোর্ডে সাথে মোবাইল না রাখাই শ্রেয় । ৩- আগের দিন অবশই ভালো একটা ঘুম না হলে আপনার মাথা সময়মত কাজ নাও করতে পারে,আগের দিনের ২-৩ ঘণ্টা বেশি স্টাডি করে খুব একটা লাভ হয়না । ৪- ভাইভা বোর্ডে চেয়ারের হাতলে বা টেবিলে হাত রাখবেন না , সোজা সাবলীলভাবে বসবেন । ৫- যেটি বলবেন স্পষ্টভাবে বলবেন , কথা বলার সময় হাত নাড়াবেন না ,তাড়াহুড়ো করবেন না ,সময় নিয়ে একটু চিন্তা করে উত্তর দিন এবং কথা বলুন ,মনে রাখবেন স্যাররা বোর্ডে বসে ভাবেন যে আপনি একজন অফিসার হিসেবে মানান কিনা বা এই পদের জন্য আপনি যোগ্য কিনা ?ওই ২-১ টা প্রশ্ন পারা না পারাতে কিচ্ছু আসেনা ,তবে আপনি যদি একদম সামান্য বিষয় যেটি সবাই জানে তা উত্তর দিতে না পারেন সেটা আপনার নেগেটিভ কিছু ।...

মৌখিক পরীক্ষার প্রস্তুতি, চাকরির ভাইভা পরীক্ষার টিপস

  ভাইভার আগের দিন পড়াগুলো রিভিশন দিন। তবে বেশি রাত করা যাবে না। আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন। সম্ভব হলে রাত ১০টার মধ্যে বিছানায় যান। নিয়োগ পরীক্ষায় ভাইভা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এখানে প্রার্থীর মেধার পাশাপাশি আচার-আচরণ, পোষাক এমনকি প্রত্যুৎপন্নমতিতা পর্যবেক্ষন করা হয়। তবে আমরা অনেকেই ভাইভা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করি। কীভাবে কী করবেন, কী পোশাকে যাবেন-এরকম নানা প্রশ্ন জাগে আমাদের মনে। জনতা ব্যাংকের সাবেক সিনিয়র অফিসার ও ৩৮ তম বিসিএস (সাধারন শিক্ষা) ক্যাডার মো. মেহেদি হাসান আপনাদের জন্য ভাইভা বোর্ডের কিছু টিপস দিয়েছে। ভাইভার আগের দিন পড়াগুলো রিভিশন দিন। তবে বেশি রাত করা যাবে না। আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন। সম্ভব হলে রাত ১০টার মধ্যে বিছানায় যান। ঘুম থেকে উঠে গোসল সেরে নিন। তাতে আপনাকে ফ্রেশ লাগবে। অব্যশই ফরমাল ড্রেসে যাবেন। আগের রাতে ঠিক করে নিন কী পরবেন। ছেলেরা হালকা রংয়ের যেকোনো ফুলহাতা শার্ট পরতে পারেন। প্যান্টের ক্ষেত্রে কালো, নেভি ব্লু, অ্যাশ কালার বেছে নিতে পারেন। জিন্স প্যান্ট এবং ফতুয়া এড়িয়ে চলুন। বেল্ট এবং জুতার ক্ষেত্রে কালো অথবা চকলেট কালার বেছে নিন। আর শীতকালীন সময়ে স্যুট টাই পড়তে পারেন। মেয়েরা শাড়ি, স...

সেনা বাহিনী, নৌ-বাহিনী ও বিমান বাহিনী সম্পর্কৃত সকল প্রশ্ন ও উত্তর

  সেনা বাহিনী, নৌ-বাহিনী ও বিমান বাহিনী সম্পর্কৃত সকল প্রশ্ন ও উত্তর  প্রশ্নঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বিমানসেনা) নিয়োগ কখন দেওয়া হয়?  উত্তরঃ প্রতি বছর জুন/জুলাই মাসের দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি/সার্কোলার প্রকাশ করা হয়। প্রশ্নঃ বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি/সার্কোলার কখন দেওয়া হয়? উত্তরঃ প্রতি বছর ২ বার ( বছরের শুরু এবং মাঝামাঝি সময়ে ) বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি/সার্কোলার প্রকাশ করা হয়। প্রশ্নঃ বাংলাদেশ সেনা বাহিনী নিয়োগ কখন দেওয়া হয়? উত্তরঃ প্রতি বছর ২ বার ( বছরের শুরু এবং মাঝামাঝি সময়ে ) বাংলাদেশ সেনা বাহিনী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি/সার্কোলার প্রকাশ করা হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রয়োজন মোতাবেক বছরের বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে।  প্রশ্নঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী নিয়োগ পরীক্ষা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? উত্তরঃ বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ভর্তি ও তথ্য কেন্দ্র, পুরাতন বিমান বন্দর , তেজগাঁও, ঢাকা। প্রশ্নঃ বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী নিয়োগ পরীক্ষা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়? উত্তরঃ স্ব-স্ব জেলা ভিত্তিক বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী ভর্তি ও তথ্য কেন্দ্রে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়...

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কত ধরনের বিভাগ (কোর) রয়েছে

  সেনাবাহিনীতে কত ধরনের বিভাগ (কোর) রয়েছে ? সেনাবাহিনীর বিভাগ বা কোর গুলোর নাম খুব সংক্ষিপ্ত এবং সহজবোধ্য করে নিচে দেয়া হল ক। আর্মার্ড – ট্যাঙ্ক বা সাঁজোয়া বাহিনী খ। আর্টিলারি – কামান বা গোলন্দাজ বাহিনী গ। সিগন্যালস – এরা ওয়্যারলেস, টেলিফোন, রাডার ইত্যাদির মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন ও রক্ষা করে ঘ। ইঞ্জিনিয়ার্স – এরা যাবতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ ছাড়াও পদাতিক বাহিনীর কাজও করতে সক্ষম ঙ। ইনফ্যান্ট্রি – পদাতিক বাহিনী চ। আর্মি সার্ভিস কোর – এরা সেনাবাহিনীর ফ্রেশ এবং ড্রাই রেশন, গাড়ি, চলাচলের তেল ইত্যাদি সরবরাহ করে ছ। এএমসি (আর্মি মেডিক্যাল কোর) – সেনাসদস্য ও তার পরিবারের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করে জ। অর্ডন্যান্স – যুদ্ধ ও শান্তিকালীন সময়ে ব্যাবহারের জন্য বিভিন্ন সাজ সরঞ্জাম,পোষাক,নিত্য ব্যাবহারের দ্রব্য সামগ্রী সরবরাহ করে ঝ। ইএমই (ইলেক্ট্রিক্যাল এ্যান্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর) – বিভিন্ন ধরণের যন্ত্র তৈরি ও গাড়িসহ অন্যান্য বিভিন্ন যন্ত্র ও যন্ত্রাংশের মেইন্ট্যানেন্সের কাজ করে ঞ। মিলিটারি পুলিশ – এরা সেনানিবাসের ভেতর পুলিশিং, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন ইত্যাদি কাজে নিয়োজিত থাকে। ট। এইসি (আ...

সেনাবাহিনীর ভাইভা পরীক্ষার রিয়েল প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর

সেনাবাহিনীর সাধারণ জ্ঞান, সেনাবাহিনীর পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য, সেনাবাহিনীর ভাইভা প্রস্তুুতি …. (১) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পূর্বনাম কি = ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট। (২) ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা কে = মেজর গণি। (৩) বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমী কোথায় অবস্থিত = চট্রগ্রামের ভাটিয়ারিতে (পূর্বেছিলো কুমিল্লায়) (৪) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্লোগান কী = সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে। (৫) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধানের পদবি কি = জেনারেল। (৬) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রথম মহিলা বিগ্রেডিয়ার কে = সুরাইয়া বেগম। (৭) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রকাশনা কতটি ও কি কি = ৩ টি যথা: সেনা বার্তা সেনা প্রবাহ আর্মি জার্নাল। (৮) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চতুর্থ প্রজন্মের “ট্যাংক” যুক্ত হয় কবে = ২০১২ সালে। (৯) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক কে = জেনারেল এমএজি ওসমানী। (১০) সোর্ড অব অনার’ প্রদান করা হয় কাকে = সেনাবাহিনীর ক্যাডেটদের। (১১) বাংলাদেশ সামরিক সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত = কুর্মিটোলা,ঢাকা। (১২) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিষ্টিা কবে = ১২ জুলাই ১৯৭১ সালে। (১৩) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর...